করোনার ভ্যাক্সিন আবিষ্কারে একের পর এক ব্যর্থ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা,ভীত হয়ে পড়েছে বিশ্ববাসী। কিন্তু এরই মধ্যে আশার আলো যুগিয়েছে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থা।
সরাসরি করোনার ভ্যাক্সিন না হলেও লক্ষ্মণ অনুযায়ী চিকিৎসা ও ঔষধ দিয়ে একের পর এক সফলতা পাচ্ছে হোমিওপ্যাথি।
বিশ্বের বিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক ও ভারতের আয়ুস মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার পরিষদের মতামত এবং বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বোর্ডের সদস্যদের পরামর্শক্রমে Arsenic Album 30 নামে একটি ঔষধ প্রতিরোধক হিসেবে সেবন করা যেতে পারে।
এর পরীক্ষামূলক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ ও ভারতে অনেক করোনা রোগী দ্রুত করোনা থেকে মুক্তি লাভ করেছে বলে দাবি করছেন চিকিৎসকরা।
বাংলাদেশের ঢাকা রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে এরই মধ্যে করোনা ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে যেখানে প্রথম ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে ৫০ জন রোগীর মধ্যে ৪৫ জন রোগী দ্রুত করোনা থেকে সুস্থ হয়েছে।
এছাড়া ভারতের উত্তর প্রদেশের নিমেনাথ হাসপাতালেও প্রথম ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে ৪২ জন আক্রান্ত থেকে মুক্তি লাভ করছে বলে জানা যায়।
করোনা চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি সাফল্য পাচ্ছে দাবী করে দেশের সকল হাসপাতালে হোমিও ওয়ার্ড চালুর পরিকল্পনা চলছে বলে এক প্রতিবেদনে জানা বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বোর্ড চেয়ারম্যান।